Wednesday, December 18, 2013

GP Te ৩৩ Takay ১.৫GB er Upore DOWNLOAD korun@ 256 kbps + 3G (it’s a gp package)

====================================================================================
GP তে ৩৩ টাকায় ১.৫GB এর উপরে DOWNLOAD করুন @ ২৫৬ kbps  (it's a gp package)
====================================================================================
 আসসালামু আলাইকুম
পোষ্টটিতে বিস্তারিত দেওয়া তাই অনেক বড় মনে হবে। তাতে কি? আজীবনত ৩৩টাকায় ১.৫জিবি++ ডাউনলোড করতে পারবেন।
কাজ শুরু করি?
যা লাগবে-
১। GP internet Postpaid sim (একটা কিনে নিবেন) [customer care থেকে] (২০০ TK)
২। Modem / mobile(internet supported)
Accessories[বেশি পরিমান Download এর জন্য]---
১। IDM (for pc) (থাকলে ভাল হয়) (নিচে 3D ভারসন download লিংক দিলাম)
IDM  Download (3 MB)
২। Loader droid (for android) (থাকলে ভাল হয়) (নিচে লিংক দিলাম)
Loader droid Download (2MB)
---৩৩ টাকায় ১.৫জিবি++ ব্যবহারের নিয়ম---
রাত ১২.০১ এর পরে
Type P2 & send to 5000
এখন আপনার P2 (unlimited)[৫ জিবি] package active হবে ।
এখন আপনার P2 এর জন্য ৩০ দিনের চার্জ হবে ৯৮০ টাকা।
কোন চিন্তা নাই। ৯৮০ টাকা একবারে কেটে নিবে না।
দৈনিক ব্যবহার শেষে ৩৩ টাকা কেটে নিবে:)
আপনি যদি ৫০ টাকা রিচার্জ করেন তবে ৩৩ টাকার বেশি কাটতে পারবে না। তবে ১দিন(রাত ১২:০১-পরের দিন সকাল ৯:০০ = ৩১ঘন্টা) পর সিমটি barred হয়ে যাবে। আর যদি ৬৬টাকা রিচার্জ করেন তবে ২ দিন পর সিমটি barred হয়ে যাবে। [কোন চিন্তা নাই: আবার যখন ব্যবহার করবেন তখন আবার শুধু রিচার্জ করলেই সিমটি ৩০ মিনিটের মধ্যে চালু হবে]
--- আমি এক দিনে ১.৭০ জিবি [@ ২৫৬ kbps] ডাউনলোড করেছি ---
সতর্কতা---
১। ভুলেও P2 ব্যতীত P1 সহ অন্য কোন package active করবেন না।
[ কারন? ??
--আমি ৮৩০ টাকা ধরা খাইছি]
২। এক বার P2 active করলেই হবে। আর active বা deactive কোনটাই করবেন না। কারন? = P2 প্রতি মাসে auto renew হবে। আর যদি deactive করেন তবে পুরো মাসের ৯৮০ টাকাই ছেপ দিয়ে গুনে দিতে হবে। [কথা শুনে রাগ করবেন না]
---রিচার্জ স্বমন্ধে বিস্তারিত---
১। রিচার্জ এর সময় দোকানদারকে অবশ্যই বলবেন যে আপনার সিমটি পোষ্টপেইড। [নাহলে টাকা এই জীবনে রিচার্জ হবেনা]
২। জিপি ইন্টারনেট পোষ্ট পেইড সিমে ৫০ টাকার নিচে রিচার্জ করা যায় না। [এতে সুবিধা হল ৫০ টাকা রিচার্জে একবার ১ দিন ও পরের বার ৫০ টাকা রিচার্জে ২ দিন ব্যবহার করতে পারবেন]
তবে ৫০ এর উপর যেকোন পরিমাণ রিচার্জ করতে পারবেন।
[কিন্তু হিসাব রাখবেন ৩৩ টাকায় ১ দিন]
৩। চেষ্টা করবেন রাত ১২:০১ এর পর রিচার্জ করতে। এ জন্য একটি জিপি প্রিপেইড সিমে ফ্লেক্সিলোড অপশন চালু করে নিন। তখন প্রিপেইড সিম থেকে আপনার সিমে যেকোন সময় রিচার্জ করতে পারবেন।এতে বেশি সময় ডাউনলোড করতে পারবেন।
৪। আপনার সিমটি যেহেতু পোষ্টপেইড সেহেতু ৫০ টাকা লিমিট। [লিমিট সম্পর্কে জানতে কাস্টমার কেয়ারে যান। আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে বুঝানো সম্ভব না]

Tuesday, December 17, 2013

Amazing fun :: keyboard button to speak. Only 692 of the KB Software

কেমন আছেন সবাই? আমি মাইনকার চিপায় আছি :D পরিক্ষা হবে কিনা তার কোন ঠিক নেই বাড়িও যেতে পারছি না। খুব খারাপ অবস্তা, তারপরও আপনাদের কাছে আসলে ভালো লাগে :) আমার এই ফান টিউনগুলো কেমন লাগে একটু জানাবেন।
আজকে একটা সফটওয়্যার দেবো যেটা কার পিসিতে ইন্সটল দিলে কীবোর্ডে ক্লিক করার সাথে সাথে সেই বাটনের নাম বলবে। না জানা অবস্তায় কার কম্পিউটারে ইন্সটল দিলে বিস্মিত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

বেশি কিছু বলার নেই শুধু ইন্সটল দিলেই হবে।
মিডিয়া আগুন (MediaFire)
UppIT
সফটওয়্যারটা রান হলে সিস্টেম ট্রেতে একটা আইকন আসবে ওখানে রাইট ক্লিক করে Preferences এ গিয়ে প্রথম অপশনে Voice এ ক্লিক করে Typewriter সিলেক্ট করে দিলে টাইপরাইটারের মতো শব্দ হবে।
ভালো লাগলে যা খুশি করেন আর খারাপ লাগলে?? ঘারাইলে ঘারান :D

Search Engine Optimization whole :: content hacked [Advanced Seo and]

seo1-75x75 
আজকে আমি আলোচনা করব কন্টেন্ট হ্যাকড এর উপর। বর্তমানে গুগল এস ই ও এর ভিতর কন্টেন্ট কে বেশি গুরুত্ব প্রদান করে থাকে। অর্থাৎ এখন কন্টেন্ট কে বলা হয় কিং। আমি বেশ কিছুদিন ধরে জানার চেষ্টা করছিলাম আসলে আর অন্য সবাই কি ভাবছে বর্তমান এস ই ও এর ব্যাপারে। যথারীতি সবাই একই কথা বলছে। আমিও যে বলবো একই কথা সেটা ঠিক। কিন্তু আমি কোন ভাবে কন্টেন্ট এর সব প্রাধান্য দিই না। যাই সেই সব বিষয় পরবর্তীতে বিস্তর আলোচনা করব। যেহেতু এখন সবাই কন্টেন্ট কে প্রাধান্য দিচ্ছে তাই এই কন্টেন্ট এর উপর কিছু হ্যাকারদের নজর পড়া শুরু হয়েছে। তারা এইসব কন্টেন্টগুলো হ্যাকড করছে। আমরা যেহেতু জানি যে কন্টেন্ট কি ? তাই এই বিষয় নিয়ে আর আলোচনা দীর্ঘ করব না। তারপরও একবর বলে রাখি কন্টেন্ট আমরা তাকেই বলে থাকি আমরা আমাদের ব্লগে যেসব ইউনিক লেখাগুলো পাবলিশ করে থাকি। আমরা তাকেই সাধারনত কন্টেন্ট বলি।


কন্টেন্ট হ্যাকড কিঃ
কোন ধরনের অনুমতি ছাড়া  আপনার সাইট-এ প্রবেশ করে আপনার লেখার ভিতর অন্য বিষয়বস্তু ঢুকিয়ে দেওয়া, গুগল সার্চ থেকে আপনাকে সরিয়ে দেওয়া, কন্টেন্ট এর ভিতর ম্যালুওয়ার প্রবেশ করিয়ে দিয়ে ভিসিটরদের কে বিভ্রান্ত করে দেওয়া টা হল কন্টেন্ট হ্যাকড।
কন্টেন্ট হ্যাকড কিভাবে হতে পারেঃ আমি কিছু উদাহরণ দিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করব কিভাবে কন্টেন্ট হ্যাকড হতে পারেঃ
১) ইঞ্জেক্টেড কন্টেন্টঃ একজন হ্যাকার আপনার সাইটের এক্সেস লাভ করে তারা আপনার সাইট এর বিদ্যমান পেজের ভিতর দূষিত কন্টেন্ট প্রবেশ করানোর চেষ্টা করে। এরা বেশিরভাগ সময় জাভাস্ক্রিপ্ট আকারে সাইটে সরাসরি ইঞ্জেকশনের মত পুশ করে। আর এই কারনে একে ইঞ্জেক্টেড কন্টেন্ট বলা হয়।
২) অ্যাডেড কন্টেন্ট বা কন্টেন্ট যোগ করাঃ কখন কখনও নিরাপত্তা সংক্রান্ত ত্রুটিরকারনে হ্যাকাররা স্পামি বা দূষিত কন্টেন্ট  আপনার সাইটে যুক্ত করে দেয়। এইটা সাধারনত নতুন নতুন পেজে যুক্ত করে দেয়। এই পেজগুলো প্রায় সার্চ ইঞ্জিনকে সঠিকভাবে বোঝানো হয়। আপনার বর্তমান পেজটি হ্যাকিং শিকার সেটার কোন লক্ষন দেখান হয় না। কিন্তু এই নতুন পেজ খোজার ফলে আপনার সাইট আর ভিজিটর এর অসস্থির কারন হএ দাঁড়াই। ফলে আপনার সাইট ভাল পারফরম্যান্স করে না।
৩) হিডেন কন্টেন্ট বা লুকানো কন্টেন্টঃ হ্যাকাররা এছাড়া আপনার সাইট এর বর্তমান পেজগুলো সঠিকভাবে দেখা চেষ্টা করে, যাতে করে তাদের লক্ষ পূরণ হয়। তাদের লক্ষ্য সার্চ ইঞ্জিন এবং আপনার ভিজিটরদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াই। সার্চ করার সময় আপনার সাইট যে কন্টেন্ট যোগ করা হয় এই গুলো সি এস এস অথবা এইচটিএমএল ব্যবহার করে একটি পেজের লুকানো লিঙ্ক বা কন্টেন্ট করে। এতে করে এটি ক্লকিং এর মত জটিল পরিবর্তন হতে পারে।
আমি এতক্ষণ কিছু কারন দেখালাম যেসবভাবে আপনার কন্টেন্ট হ্যাকড হতে পারে। যদি আপনার সাইট এর কন্টেন্ট হ্যাকড হয় তাহলে আপনি দ্রুত গুগল কে জানান এটি আপনার ওয়েব মাস্টার টুল এর মাধ্যমে জানাবেন। যদি হ্যাকাররা আপনার সাইট এর ভিতর কোন ধরনের ইনজেকশন এর মাধ্যমে ম্যালুওয়ার প্রবেশ করিয়ে দেয় এক্ষেত্রে আপনি গুগল কে জানান। গুগল আপনার সাইট আইডেন্টিফাই করে সার্চ রেজাল্ট থেকে আপনাকে প্রটেক্ট করবে। যাতে করে আপনার অন্য ইউজাররা এই আক্রমন থেকে রক্ষা পাই।
যদি আপনি এই ধরনের ইনফেকশনে ভুগেন তাহলে কিছু টিপস ফলো করুন এটা আপনাকে অনেক কাজে দিবে।
১) (ক) সাইট ডাউনঃ কোন ধরনের বিলম্ব ছাড়াই সাইট টি ডাউন করুন। এটি আপনি অন্যদের কে সঙ্ক্রমন থেকে আপনার সাইট প্রতিরোধ ব্যবস্থা করুন। যেটা খুবি গুরুত্বপূর্ণ।
(খ) যোগাযোগঃ দ্রুততার সাথে আপনার সাইট এর হোস্টার এর সাথে যোগাযোগ করুন। তারা আপনাকে এই সমস্যা মোকাবেলার জন্য পদক্ষেপ গ্রহন করবে।
(গ) পাসওয়ার্ড এবং ইউজার নেমঃ আপনার সমস্ত পাসওয়ার্ড এবং ইউজারনেম পরিবর্তন করুন। যেমনঃ এফটিপি এক্সেস, এডমিন প্যানেল, কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট, সিস্টেম অথরিটিং আকাউন্ট।
যদি আপনি আপনার সার্ভার এক্সেস পান তাহলে গুগল ৫০৩ কোড শো করবে। এটা বুঝবে আপনার সাইট দ্রুত ফিরে আসার। যাতে আপনার ভিজিটররা দেখতে পারে। এটা অবশ্য অফলাইন টেকিং ক্রল হয়। এটা ঠেকনোর জন্য Robot.txt ব্যবহার বেশি ভাল।
২)  আপনি যদি আপনার সাইট ডাউন করে থাকেন। তাহলে তারপর আপনার আইডেন্টিফাই করা প্রয়োজন আপনার সাইট এর সৃষ্ট ক্ষতি। কিভাবে করবেন সেটা নিম্নে দেওয়া হল।
(ক) প্রথমে আপনাকে গুগল সেফব্রাউজিং (SafeBrowsing) এ যেয়ে আপনাকে এনালাইসিস করতে হবে। ((http://www.google.com/safebrowsing/diagnostic?site=www.example.com) এইhttp://www.example.com  এর জাইগাতে আপনার সাইট এর ইউআরএল দিতে হবে। গুগল অটোমেটিক আপনার সাইট বর্তমান অবস্থা সবকিছু ইনফর্মেশন দ্রুত দিয়ে দিবে।
(খ) আপনার কম্পিউটার টি স্ক্যান করুন আপ টু ডেট স্ক্যান প্রোগ্রাম ব্যবহার করে। কারন একজন হ্যাকার অনিষ্টকারী কোড আপনার কম্পিউটারে যোগ করতে পারে। আপনি শিউর হন আপনার কনটেন্ট স্ক্যানের ব্যাপারে। শুধুমাত্র টেক্সট বেসড ফাইল না ইমেজ ফাইলও স্ক্যান করুন। কারন ইমেজের ভিতর ইমবেড করতে পারে অনিষ্টকারী কোড।
(গ) যদি দেখেন আপনার সাইট আক্রান্ত, তাহলে আপনার ওয়েবমাস্টার টুলে যেয়ে হেলথ(Health) ক্লিক করুন এরপর ম্যালুওয়ারে (Malware) ক্লিক করুন। এরপর স্যাম্পল ইউআরএল দিন যেগুলা আক্রান্ত হয়েছে। এরপর  ম্যালুওয়ারে (Malware) কোডগুলো কাউন্ট হতে থাকবে। কিছু কিছু সময় হ্যাকাররা সাইটে নতুন নতুন ইউআরএল যোগ করে দেয় অসাধু উদ্দেশে।
(ঘ) ওয়েবমাস্টার টুল থেকে ইউআরএল রিমুভাল টুল টি ব্যবহার করুন। আর রিকুয়েস্ট পাঠান হ্যাকড পেজগুলো রিমুভ করার জন্য।
(ঙ) এরপর গুগল কে রিপোর্ট করুন http://www.google.com/safebrowsing/report_phish/
(চ) এরপর গুগল কে ওয়েবমাস্টার টুল থেকে আপনার সাইট এর জন্য রিভিউ দিতে বলেন। ওয়েবমাস্টার টুলে যেয়ে হেলথ(Health) ক্লিক করুন এরপর ম্যালুওয়ারে (Malware) ক্লিক করুন। এরপর রিকুয়েস্ট রিভিউ (Request Review) তে ক্লিক করুন।
আর এইভাবে আপনি আপনার সাইট কে সার্চ রেজাল্ট থেকে বাঁচিয়ে সঠিক উপায়ে আবার ফিরে আসবেন সার্চ ইঞ্জিনে। যা আপনার সাইট এর কনটেন্ট কে অনেক বড় ক্ষতি থেকে বাচাতে পারেন। তবে আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা মনে রাখা উচিত, অনেক সময় হ্যাকাররা আরও অন্য ধরনের পন্থা অবলম্বন করে থাকে তার ভিতর একটি পন্থা যা বোঝা যায় না। আমরা দেখি অনেক সময় কম্পিউটারের স্ক্রিনে সফটওয়ার আপডেটের জন্য মেসেজ দিয়ে থাকে। অথবা কোন প্লাগিন আপডেটের জন্য মেসেজ প্রদান করে থাকে। আমরা কোন ধরনের ভেরিফাই ছাড়া সেটা আপডেট করতে থাকি। এটা মোটেও করবেন না। আপনি আগে দেখে নিবেন আমি যেটা আপডেট করতে চাচ্ছি সেটা ইন্সটল দেওয়া আছে কি না। এরপর আপনি ওই সফটওয়ার এর মেইন সাইট এ প্রবেশ করে আপডেট দিবেন। কারন হ্যাকাররা বিভিন্ন ছদ্মবেশে আপনার সাইট এর কনটেন্ট হ্যাক করতে পারে। ইদানিং এই পথ টা হ্যাকাররা এই পথ টা এখন বেশি বেছে নেয়। এই জন্য সর্বদা স্ক্রিপ্ট থেকে একটু সাবধানে থাকবেন। আর সাইট আক্রান্ত হওয়ার পর পরই সর্ব প্রথম স্ক্রিপ্ট গুলোকে সরাবেন। তাহলে হইত রোধ অনেক টা বেশি কার্যকর হবে।

***আর আপনি চাইলে কনটেন্ট ক্রাইমদের কে এই সাইট (http://www.antiphishing.orgএর মাধ্যমে কমপ্লেন করতে পারেন। এই পৃথিবীর সমস্ত সাইট এর উপর নজর রাখে। ক্রাইমকারীদেরকে উপর যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করে।
***তাছাড়া আপনি এই সাইট এ যেয়ে https://badwarebusters.org/
বিস্তারিত আপনার সমস্যার কথা জানালে আপনাকে তারা সমাধান দিয়ে দিবে। এবং কি করতে হবে সেইটা জানিয়ে দিবে। এই সাইট টি নিয়ন্ত্রণ করে গুগল, মজিলা, পেপাল, স্টপ হ্যাকার সহ আরও বিভিন্ন সংস্থা। তাই আপনাকে তারা সুরক্ষিত রাখার সর্বোচ্ছ চেষ্টা করবে।

***যদি আপনার সাইট গুগল দ্বারা ব্যানড হয় তাহলে আপনি এই ভিডিও টা দেখে আপনার সাইট টি উদ্ধার করতে পারবেন https://www.youtube.com/watch?v=ubklMNgC6x8

অনেকদিন যাবত চেষ্টা করতেছি *WE Stop Badware* এর সাথে একটি চুক্তি সাক্ষর করে বাংলাদেশের সব ব্লগার এবং ওয়েব মাস্টার দের কে এইসব দুষ্কৃতীদের হাত থেকে রক্ষার জন্য। কিন্তু এর জন্য প্রয়োজন ৫০ হাজার ডলার। আমাদের সরকার এইটার প্রতি কোন হস্তক্ষেপ নেই। যার ফলে অনেকে ভোগান্তি তে পড়ছে। কষ্ট করে অনেক টাকা খরচ করে একটা সাইট বানিয়ে যখন দাড় করাই তখন কিছু দুষ্কৃতিকারী তাদের দুর্বলতা টা নিয়ে সাইট টা কে নস্ট করে দেয়। সঠিক ওয়ে জানা নেই এখান থেকে কিভাবে বের হব তাই বের হতে পারে না অনেকে। ফলে তার সম্পূর্ণ কষ্ট বৃথা যায়। আমি যতটুকু পড়া-লেখা করে জেনেছি সবাই কে জানানোর চেষ্টা করব। আশা করি আপনার সাইট কে আপনি প্রটেক্ট দিতে পারবেন।

আশা করি আপনারা আমার কথা ক্লিয়ার ভাবে বুঝতে পেরেছেন। যদি কোন ব্যাক্তি সমস্যা তে পড়েন তাহলে সুজাসুজি আমাদের ফেসবুক গ্রুপে চলে আসবেন। যদি গ্রুপে আমাকে না পান তাহলে আমার ফেসবুক এ মেসেজ করবেন।  তবে সাবধান,গ্রুপে কিন্তু খুব কড়াকড়ি ভাবে নিওম-কানুন মেনে চলা হয়। তাই গ্রুপে আসার পূর্বে গ্রুপের নীতিমালাটা একটু দয়া করে পড়ে নেবেন।
আর অনলাইনের সব তরুতাজা খবর জানতে এবং ফ্রীলাঞ্ছিং পরিবারের সাথে যুক্ত হতে চাইলে তাড়াতাড়ি লাইক করুন আমাদের এই পেজটি। আপনি একটা লাইক করলেই আমাদের পরিবারের একজন হয়ে যাবেন। আর পরিবারের ব্যক্তিদেরকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয় আমাদের ফ্যান পেজে। তাদের সমস্যার সমাধানগুলো চলে যায় খুব দ্রুত। আমাদের পরিবারে যুক্ত হতে চাইলে সুজাসুজি চলে আসুন  এই পেজে।
আজ কে এই পর্যন্ত ,তবে যাওয়ার আগে একটা কথা আমি লিখছি আপনাদের কোন কাজে লাগছে কি না এইটা একটু জানাবেন। সবাই কে অনুরধ করব যারা যারা পড়েন তারা কমেন্ট করে জানাবেন যে কারোর কোন ক্ষতি বা উপকার হয়েছে কিনা। কারন আজকের আপনাদের মতামতের উপর নির্ভর করবে আমার পরবর্তী পোস্ট দেওয়ার জন্য। তা না হলে আর কষ্ট করে টিটি তে লিখব না।  সবাই ভাল থাকবেন। এই কামনা করে আজকের মত শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।

Asus laptop reviews low budget and current market price

প্রিয় টিউনার বন্ধুরা সবাইকে সালাম এবং সুভেচ্ছা।
আমি নিয়মিত ধারাবাহিক ল্যাপটপ রিভিউ দিতে চেষ্টা করব।
আপনাদের নিজের কোন ব্র্যান্ড চাহিদা থাকলে আমাকে কমেন্টস করবেন, আমি চেষ্টা করবো আপনাদের পছন্দের ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ এর উপরেও আমি রিভিউ এবং বর্তমান বাজার দর তুলে ধরবো। ধারবাহিক ভাবে আমার আজকের ল্যাপটপ ব্র্যান্ড লেনোভো জি সিরিজের একটি পণ্যের উপরে রিভিউ দিবো এবং জানাবো বর্তমানে বাজারে সেটার দাম এখন কত চলছে।
আজকের ব্র্যান্ড

Asus K Series Core I3


Brand : Asus
Type : Laptop
Processor : Intel Core i3 Processor Speed 2.1 GHz
RAM :  2GB DDR3
Hard Drive : 500 GB SATA
Display : 14.1'' LED
Battery Life : 6 Cell Battery with 3 Hours Backup
Available Color : Black
Warranty : 1 Year
Product Details : Asus K42F, 64 DVD+/RW, Webcam, Gigabit Lan, Carry Case, Networking WiFi (802.11b/g/n)Blue Tooth Modem 10/100/1000 Base T, Webcam Yes, Card Reader 4 in 1 Card Reader, SD, MMC, MS, Software Windows 7

Price : 32000 TAKA

পণ্যটি পাওয়া যাবে মাল্টিপ্ল্যান, এলিফ্যান্ট রোড, আই ডিবি, ইস্টার্ন প্লাস শান্তিনগরে।
পণ্যটির বর্তমান বাজার মূল্য - ৩২,০০০ টাকা। 
পণ্যটির সকল তথ্য এবং বর্তমান বাজার মূল্য পেলাম এখান থেকে 

HP Probook 4540S i5 Laptop Review and current market price

প্রিয় টিউনার বন্ধুরা সবাইকে সালাম এবং সুভেচ্ছা। আমি নিয়মিত ধারাবাহিক ল্যাপটপ রিভিউ দিতে চেষ্টা করব। । আপনাদের নিজের কোন ব্র্যান্ড চাহিদা থাকলে আমাকে কমেন্টস করবেন, আমি চেষ্টা করবো আপনাদের পছন্দের ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ এর উপরেও আমি রিভিউ এবং বর্তমান বাজার দর তুলে ধরবো। ধারবাহিক ভাবে আমার আজকের ল্যাপটপ ব্র্যান্ড লেনোভো জি সিরিজের একটি পণ্যের উপরে রিভিউ দিবো এবং জানাবো বর্তমানে বাজারে সেটার দাম এখন কত চলছে। আজকের ব্র্যান্ড

HP Probook 4540S i5-2Gb Graphics


Brand : HP
Processor :Intel® Core™ i5 3rd Gen Processor 3230M (2.6GHz turbo boost up to 3.2GHz. 3MB L3 cache)
RAM : 4GB DDR3 RAM,
Hard Drive : 750GB SATA HDD
Display : 15.6" HD Led Display
Battery Life : 6 Cell Battery 4 hours backup
Available Color : Black
Warranty : 01 Year international Warranty
Product Details : Finger Print Security, Amd Radeon HD 7670M 2gb Dedicated Graphics, DVD+/RW, Webcam, Gigabit Lan, Bluetooth, WiFi, Card Reader

Price : 54000 TAKA

পণ্যটি পাওয়া যাবে মাল্টিপ্ল্যান, এলিফ্যান্ট রোড, আই ডিবি, ইস্টার্ন প্লাস শান্তিনগরে।
পণ্যটির বর্তমান বাজার মূল্য - ৫৪,০০০ টাকা। 
পণ্যটির সকল তথ্য এবং বর্তমান বাজার মূল্য পেলাম  এখান থেকে 

Robi Unlimited Free internet Vpn (Not Pd proxy)

robi

আস্সালামু আলাইকুম ।
কেমন আছেন আপনারা?
আশা করি সকলে ভালো আছেন ।
এই পর্যন্ত আপনারা Pd Proxy, Proxifier, Ispce ও নানা রকম Vpn দিয়ে ফ্রি নেট চালিয়েছেন ।
এবং আমার জানা মতে কিছুদিন আগে সকলে PD PROXY দিয়ে ফ্রি নেট চালাচ্ছিলেন ।
কিন্তু এখন তা আর চলছে না । তাই আজ আপনাদের জন্য নতুন একটি সিস্টেম নিয়ে এলাম ।
আমি গত ১ মাস যাবত এই সিস্টেমে ফ্রি নেট ব্যবহার করছি । এইটির সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এইটির কোন লিমিট নেই এবং এ্যাকাউন্ট খোলার কোন ঝামেলাও নেই । এটি আনলিমিটেড ।
তাই আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে ।
যা যা লাগবেঃ
১। মডেম অথবা Pc Suite
২। Robi সিমে যেকোন একটি প্যাকেজ থাকতে হবে ।
৩। ProXPN নামক একটি সফটওয়্যার লাগবে ।
কার্যর্‍প্রনালীঃ
প্রথমে এখান থেকে ProXPN.exe নামক সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
এবার এই সফটওয়্যারটি পিসিতে ইনস্টল দিন । সফটওয়্যারটি ওপেন করতে হবে না ।
ইনস্টল শেষে এইখানে যানঃ C://Program Files/proxpn/bin/

এবার উপরের পিকচারে যেই চারটি ফাইল (openssl.exe, openvpn.exe, proxpn.exe, tapinstall.exe) কে দেখানো হয়েছে সেই চারটি ফাইলকে একটি একটি করে Administrator Permission দিতে হবে ।
যেকোন একটি ফাইলকে সিলেক্ট করুন এরপর মাউসের Right Button এ ক্লিক করুন এরপর নিচের দিকে এসে Properties এ ক্লিক করুন ।

এরপর Compatibility এ ক্লিক করুন, এরপর Run this program as an administrator অপশনটিকে mark করুন তারপর OK বাটনে ক্লিক করন । এইভাবে চারটি ফাইলকে Administrator Permission দিন ।
এবার Vpn Settings.zip ফাইলটি ডাউনলোড করুন ।
ডাউনলোড হয়েগেলে ফাইলটি Extract করুন । Extract করলে এই দুইটি ফাইল পাবেনঃ Vpn Settings.ovpn ও vpn.txt
এবার এই ফাইল দুইটিকে আপনার পিসির Desktop এ রাখুন ।

[Note : এই ফাইল দুইটিকে আপনার পিসির Desktop এ না রেখে যদি অন্য কোন ফোল্ডারে রাখেন তাহলে ফ্রি নেট চলবে না ]
সেটিংস এর কাজ শেষ ।
যে কাজটি প্রতিবার করতে হবেঃ
১। প্রথমে আপনার Robi সিমে যেকোন একটি ইন্টারনেট প্যাকেজ এ্যকটিভ করুন এবং নেট কানেক্ট করুন (নরমালি যেভাবে করেন) । [ Small Package = 4 MB Price : 2.30 tk (with vat). Dial *8444*4# to Active this Package. For Check Dial *8444*88#]
২। এবার Vpn Settings.ovpn ফাইলটিকে সিলেক্ট করে মাউসের Right button এ ক্লিক করুন, এরপর Start proXPN on this config file এ ক্লিক করুন । ক্লিক করলে একটি কালো পেইজ আসবে এবার কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন...

যদি সবকিছু ঠিকঠাকভাবে করতে পারেন তাহলে কালো পেইজটি উপরের পিকচার এর মতো হবে । লক্ষ্য রাখবেন শেষ লাইনটি এমন হবে "Initialization Sequence Completed" । এবার এই কালো পেইজটিকে মিনিমাইজ করে রাখুন । এই পেইজটিকে Cancel করবেন না ।
[Note : ২ নং কাজটি ১ নং কাজ শেষ হবার সাথে-সাথেই করবেন ]
আপনার পিসি এখন ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য সম্পন্ন প্রস্তুত ।
এখন আপনি আপনার পিসিতে Firefox, Chorome, IDM, Skype, ইত্যাদি যা ইচ্ছে তাই ব্যবহার করতে পারবেন ।
কিছু গুরুত্বপূন কথাঃ
যদি কোন কারনবসত আপনার নেট কানেকশন ডিসকানেক্ট হয়ে যাই অথবা আপনার মডেমটি পিসি থেকে বের করে নেন তাহলে আপনার প্যাকেজের সম্পন্ন MB অথার্ত 4 MB কেটে নিবে । মোবাইলের টাকা কাটবে না ।
এক্ষেত্রে আপনাকে পুনরায় নতুন একটি প্যাকেজ নিতে হবে । কিন্তু Robi সিমে প্যাকেজ এর MB শেষ হয়েগেলেও প্যাকেজটি থেকে যাই এজন্য পুনরায় একই প্যাকেজ নিতে হলে প্রথমে পূর্বের প্যাকেজটি Cancel করতে হবে । এর জন্য ডায়াল করুন *8444# এরপর 2 চেপে ok করুন এরপর 1 চেপে ok করুন এরপর আবার 1 চেপে ok করুন । তাহলে আপনার প্যাকেজটি Cancel হয়ে যাবে । এবার আগের মতো করে *8444*4# ডায়াল করে নতুন একটি 4 MB এর প্যাকেজ এ্য্যকটিভ করুন ।
4MB কে রক্ষা করার উপায়ঃ অনেক খোজাখুজি করে একটি উপায়টি বের করেছি । এই উপায়টি একটু ঝামেলার । তারপরও অনেকেই এই উপায়টি দ্বারা উপকৃত হবেন ।
তাই এটি শেয়ার করছি । উপায়ঃ আপনি যদি মোবাইল দিয়ে পিসিতে নেট ব্যবহার করেন তাহলে মোবাইল থেকে ব্যাটারে খুলে নিন, এবার মোবাইলে ব্যাটারি লাগিয়ে চালু করুন দেখবেন 4 MB রয়েগেছে ।
আর কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করুন ।  Thank you ........

How to play Android Games DEVIES NEO- GEO

 Neogeo গেমস অ্যান্ড্রয়েড করে প্লে করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ
1. Neodroid APK ও GnGeoLib APK এবং নীচের NEO.emu লিঙ্ক ডাউনলোড করুন এবং ইনস্টল করুন

https://www.dropbox.com/s/v980zn140uopzr2/NeoDroid%201.9_19.apk
https://www.dropbox.com/s/efvao74smb055sj/gngeolibs-1.0.apk
https://www.dropbox.com/s/lngj3ux0rp1cj2h/neo.emu%20v1.4.34.apk
2. Neogeo.zip BIOS ফাইল ডাউনলোড করুন.
https://www.dropbox.com/s/ecx0quvi5k1kl44/neogeo.zip
3.metal slugx খেলা রম ডাউনলোড করুন.

http://coolrom.com/roms/neogeo/1321/Metal_Slug.php

4. Neodroid অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করার পরে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের এসডি card.list নামের  একটি ফোল্ডার automatically  "neodroid" হয়. এই ফোল্ডারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্মিত হয়.
5.Now কপি এবং "sdcard> neodroid> CD-ROM" মধ্যে খেলা ROM এবং neogeo.zip ফাইল পেস্ট করুন. এই CD-ROM ফোল্ডারে সব নতুন Neogeo গেম রাখুন.
6.Now open neodroid app. and play it.
এইটা আমার প্রথম পোষ্ট । ভুল হলে ক্ষমা করবেন ।
NEO-geo নিয়ে অনেক পোষ্ট হয়েছে । আমারটা একটু অন্য রকম ।

Do you know Hackers Language LEET

এই অদ্ভুত ভাষার নাম হচ্ছে লিট (LEET)। লিট ভাষায় মূলত ASCII চিহ্ন ব্যবহার করা হয় মূল শব্দকে লুকানোর জন্য। লিট এর প্রথম ব্যবহার শুরু হয় ৪০-এর দশকে Bulletin Board System (BBS) এ। এটি মূলত তৈরি হয় BBS সদস্যদের মাঝে কোন গোপন বা নিষিদ্ধ বিষয় নিয়ে বার্তা আদান প্রদানের উদ্দেশ্যে।
অনেকের মতে ৬০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের শীতল সম্পরক চলাকালীন সময় এ যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দারা এর সূত্রপাত করেন যেন গোপন তথ্য শত্রুর হাতে না যেতে পারে। কালের পরিক্রমায় ৯০-এর দশকে কম্পিউটার হ্যাকিংয়ের সূচনা হলে এটি হয়ে উঠে হ্যাকারদের ভাষা যাকে তারা নাম দেন লিট (LEET) বা ১৩৩৭ 1=L; 3=E; 3=E; 7=T। আর বরতমানে লিট ভাষা ব্যাপকভাবে ব্যবহার হচ্ছে ইমেইলের বা ফেসবুকের পাসওয়া্র্ড্ এ।
লিট ভাষায় এককবা দ্বি শব্দগুচ্ছ দিয়ে আপনি মনের ভাব প্রকাশ করতে পারেন। এই ভাষায় ইংরেজি ব্যাকরণ ব্যবহারের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
আমাদের ব্যবহার কৃত ইংরেজি কিছু বর্ণ্ মালা লিট ভাষায় দেয়া হল:-
#মূলত লিট ভাষাতে ইংরেজি বর্ণ্ মালার অধিকাংশতে নম্বর ব্যবহার হয়। যেমন:- ইংরেজি লিট l=-----১, e=-----৩, e=-----৩, t=-----৭, lee:----- -----১৩৩৭
#এছাড়া বর্ণমালাকে কমিয়ে কিন্তু উচ্চারণঠিক রেখে ‘leet’ লেখা হয়। একটা মজার জিনিস খেয়াল করুন ‘leet’ শব্দটি নিজেই কিন্তু ‘elite’ শব্দ থেকে এসেছে। ‘elite’ এর ভাষাগত অরথ হল ‘এমন একটা গ্রুপ যার সদস্যরা খুবই দক্ষ’ প্রত্যেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কম-বেশি লিটের ব্যবহার করে। এখন আপনি আমাকে বলতে পারেন ‘আমি তো লিট কী জিনিস আজকেই প্রথম জানলাম। তাহলে এটার ব্যবহার তো আমি জানি না’। আপনি অবশ্যই ঠিকই বলেছেন। আমরা leet ব্যবহার করি ঠিকই কিন্তু জানি না যে এটাকে লিট বলা হয়। আপনি যদি একজন নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি lol (laughing out loud) >lawlz, omg (oh my god), rolf (rolling on floor laughing)>roffle, roflmao (rolling on floor laughing my arse off)>roffle-may o এই শব্দগুলোর সাথে পরিচিত। আমরা সবাই কম-বেশি এই শব্দগুলোর ব্যবহার করি এবং এগুলো হ্যাকারদের ভাষা লিট থেকেই নেয়া হয়েছে। মূলত লিট ইন্টারনেট আবিষ্কারের শুরুর দিকে হ্যাকাররা বিভিন্ন ফোরামে ব্যবহার করত সাংকেতিক ভাষা হিসেবে যাতে তাদের কথা অন্য সাধারণ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা বুঝতে না পারে।
লিট ভাষার কিছু শব্দ
You=j00, that=dat, look at=peep, newbie=n00b
Why=y, and=SPame dude=d00d, hacker=h4x0r
Hello=ping to/two=2, friends=n00bz
আপনি যদি লিট ভাষা ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনাকে বেশি দূর যেতে হবে না। আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটিতে ডিফল্ট ভাষা হিসেবে ইংরেজি দেয়া আছে। শুধু সেখানে ঢুকে LEET SPEAK দিয়ে দিন।
এ ছাড়া আপনি গুগলে গিয়ে English to খবব: বা খবব: Translator লিখে সার্চ্ দিলে এমন অনেক সাইট পাবেন। আর তাছাড়া এর জন্য রয়েছে পিডিএফ বই ও সফটওয়্যার। শুধু আপনার দেখার অপেক্ষা। তাহলে দেখবেন আপনার অচেনা শব্দগুলো কেমন পরিচিত হয়ে ওঠে, আর এভাবেই হয় তোবা আপনি হয়ে উঠতে পারেন লিট স্পিক এ পারদর্শী।
                                                                                                                                                                                                             সূত্র: দৈনিক মানবকন্ঠ

Funny Picture Non Tech Post

সবাইতো পোস্ট এর শুরুতে অনেক ভালো ভালো কথা বলে, আমি সরাসরি সাবজেক্টে গেলাম...
নিচে আমি একটা ইনফ্রারেড ছবি দিয়েছি। ছবিটার ঠিক মাঝখানে একটা কালো ডট আছে। সেখানে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকুন। এক সময় ছবিটা সাদাকালো হবে। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, আপনি যদি এটা ঠিকঠাক ভাবে করতে পারেন তাহলে আপনি ছবিটাকে রঙিন দেখবেন। দৃষ্টি  সরিয়ে ফেলুন, সাথে সাথে ছবিটা সাদাকালো হয়ে যাবে।
আপনার নেট যদি স্লো হয় তাহলে সেভ করে দেখতে পারেন।

কেন এমন হয়ঃ
আমাদের চোখের সীমাবদ্ধতার খুব সহজ একটা উদাহরন এটা। আমরা যদি দীর্ঘক্ষণ কোন কিছুর দিকে এক ভাবে তাকিয়ে থাকি তাহলে আমাদের চোখের রেটিনায় তার একটা অস্থায়ী ছাপ পড়ে। যেমন লাইট বাল্বের দিকে তাকিয়ে থেকে চোখ বন্ধ করলে তার একটা ছাপ দেখা যায়। এই ইফেক্ট'কে বলা হয় Reverse Coloring. ছবিটার দিকে অনেকক্ষণ তাকিয়ে থাকার পর ছবিটা সাদাকালো হলে আমাদের ব্রেন তার আগে দেখা ইমেজের  Reverse একটা ফ্রেম আমাদের দেখায়। তাই আমরা সাদাকালো ছবিটাকেও রঙিন দেখি।
অনেকক্ষণ ধরে আমার বকবকানি সহ্য করার জন্য ধন্যবাদ।  ;-) ভালো থাকবেন সবাই।

2014 Saler Seo Kemon Howaa Uchit ?

বিখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন গুগল ইন্টারনেট ইউজারদের সুবিধার কথা চিন্তা করে তার এলগরিদম আপডেটে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটিয়ে চলেছে। এই বছরটা ছিল গুগলের এলগরিদম আপডেটের সবচেয়ে বিস্ময়কর বছর। ২০১৩ সালেই গুগল পেঙ্গুইন, পান্ডা এবং হামিংবার্ড আপডেটের মত তিনটি গুরুত্ত্বপূর্ণ এলগরিদম আপডেট সংযোজন করেছে। যার ফলে ইন্টারনেট ব্যাবহারকারীদের সম্ভাব্য কী-ওয়ার্ড দিয়ে তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য খুজে পাওয়া আগের তুলনায় অনেক সহজ হয়ে গেছে।
প্রথম দিকে এই এলগরিদম আপডেটগুলো সম্পর্কে তৎক্ষনাৎ ধারণা না থাকার কারণে অর্থাৎ এই আপডেটগুলোর সঠিক উদ্দেশ্য বুঝতে না পারার কারণে এবং সেই সময় র‍্যাংকিংয়ের উপরের দিকে থাকা অনেকগুলো ওয়েবসাইট নিচে নেমে যাওয়ার কারণে অনেকেই মনে করেছিল গুগলের এই এলগরিদম আপডেটগুলো সংযোজনের ফলে এসইও প্রোফেশানটি বোধহয় ধ্বংস হয়ে গেল!! যার কারণে অনেকেই এই আপডেটগুলোর কারণে এসইও এর ভবিষ্যত নিয়ে বেশ চিন্তিত ছিল। কিন্তু আসলে গুগল স্পামিং রোধ করার জন্যই এই আপডেটগুলো সংযোজন করেছে। এই আপডেটগুলোর যুক্ত করার কারণে এখন শুধুমাত্র ভাল ওয়েবসাইটগুলোই গুগলের র‍্যাংকিংয়ে থাকবে এবং ইউজাররাও অনেক সহজে তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে ভাল সাইটগুলোকে অতি সহজে খুজে পাবে। অর্থাৎ এই এলগরিদম আপডেটগুলোর মাধ্যমেই এসইও এর গতানুগতিক ধারায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে যার কারণে এসইও এখন আগের চাইতে আরো অনেক বেশি স্মার্ট প্রোফেশান। এতে করে এসইও স্পেসিয়ালিস্টদের জন্য নিজের সাইটকে এগিয়ে রাখতে বা নিজেকে এগিয়ে নিতে অনেকটা ফাইট বা সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করার দ্বার উন্মোচন হয়েছে।
যে কোনো বিষয়ে যখন খুব বেশী প্রতিযোগীতা থাকেনা তখন সেই বিষয়টির প্রতি মানুষের আকর্ষণও খুব একটা থাকেনা, এটাই স্বাভাবিক। গুগলের এলগরিদম আপডেটগুলোর আগে  অনেকে বাজেভাবে লিংক বিল্ডিং করেই খুব সহজে তাদের ওয়েবসাইটকে গুগলের টপে নিতে পারত। যে কারণে তখন প্রতিযোগীতামূলক এসইও করার প্রতি খুব বেশী আকর্ষণ বা প্রতিযোগীতা কোনোটাই দেখা যেতনা। কিন্তু এখন গুগলের এই আপডেটগুলোর কারণে আগের চাইতে নিজের কোম্পানিকে এগিয়ে রাখতে মানসম্পন্ন এসইও করাটা অনেক প্রতিযোগীতামূলক হয়ে গেছে। পাশাপাশি সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দেওয়া বা নিজেকে  এসইও এক্সপার্ট হিসেবে প্রমাণ করার চান্সটাও অনেক সহজে পাওয়া যাচ্ছে।
এটিকে বলা যায় এক প্রকার চাতুরীপণা থেকে কৌশলগত উপায়ে রূপ দেওয়া। কারণ এখন আর আগের মত শুধুমাত্র লিংক বিল্ডিং এর মাধ্যমে এসইও করে সফল হওয়া যায়না, এখন লিংক বিল্ডিং এর পাশাপাশি ইউনিক কিছু কৌশলের উপর বেশ জোর দেওয়া চাই। অর্থাৎ এই এলগরিদম আপডেটের কারণে শুধুমাত্র অধিকতর যোগ্য এসইও এক্সপার্টরাই গুগলের পরবর্তী পদক্ষেপের সাথে তাদের কাজের সমন্বয় ঘটিয়ে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করার সুযোগ পাচ্ছেন এবং একমাত্র তাদেরই এসইওতে সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে গেছে। অন্যদিকে যারা শুধুমাত্র চিরাচরিত লিংকবিল্ডিং এর উপর জোর দিয়ে কাজ করছেন এবং গুগলের এই আপডেটগুলোকে গুরুত্ত্ব সহকারে নিচ্ছেন না তাদের কাজে সফলতা পাওয়ার সম্ভাবনা থাকছে না বললেই চলে।
আপনি ওয়েবসাইটের এসইও এর কাজ করেন বা করতে চাচ্ছেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই গুগলের আপডেটগুলো সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখতে হবে যাতে কাজ করতে গিয়ে আপডেটগুলোর সাথে আপনার কাজের সমন্নয় ঘটাতে পারেন। সেই সাপেক্ষে বিভিন্ন কোম্পানি বা যারা এসইও এর ডিজিটাল পদ্ধতিতে কাজ করতে চান তাদের জন্য কার্যকরী কিছু টিপস দিচ্ছি।

২০১৩ তে যা শিখলেন/জানলেন সবকিছুকে ঠিক রেখে নিজের ধারণাকে বিস্তৃত করুন


২০১৩ সালে গুগলের যত এলগরিদম আপডেট ২০১৪ সালের এসইওতে সেগুলোর খুব একটা পরিবর্তন হবার সম্ভাবনা নেই এবং এসইও এর ভবিষ্যৎ এই আপডেটগুলোর উপর ভিত্তি করেই হবে। কাজেই এই আপডেটগুলো সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিয়েই আপনাকে এগোতে হবে। আপনার এসইও কাজের ক্ষেত্রে লিংক বিল্ডিং হচ্ছে এক প্রকার সাপোর্টিং হ্যান্ড, এটি আপনার কাজকে কিছুটা সহজ করে দিবে মাত্র কিন্তু তাই বলে এমন না যে লিংক বিল্ডিং করেই আপনি আপনার এসইও কাজ শেষ করতে পারবেন। কাজেই অযথা বাজেভাবে লিংক বিল্ডিং না করে ভাল মানের লিংক কোয়ালিটির উপর জোর দেওয়ায় হবে বুদ্ধিমানের কাজ।গুগলের  সাম্প্রতিক এলগরিদম আপডেটগুলো বুঝে বা সেই কৌশলগুলো মেনে যারা এসইও করবে শুধুমাত্র তারাই বেনিফিটেড হবে। অপ্রয়োজনীয় বা বাজেভাবে লিংক বিল্ডিং করে যারা এসইও করার চেষ্টা করবে  তারা কোনোভাবেই সুবিধা লাভ করতে পারবেনা। অর্থাৎ শুধুমাত্র লিংক বিল্ডিং করে এসইও করার দিন আসলেই ফুরিয়ে গেছে।

মানসম্মত কনটেন্ট আগের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকরী

আশা করা যায় মানসম্পন্ন কনটেন্ট মার্কেটিং এর মূল্যমান আগের চেয়ে অনেকটাই বেড়ে গেছে। যে সকল কোম্পানি বা এসইও স্পেসিয়ালিস্ট গুগলের আপডেটের সাথে সামঞ্জস্য রেখে মানসম্মত ইউনিক কনটেন্ট এর উপর জোর দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে গুগলের কাছে বা টার্গেটেড কাস্টমারদের কাছে তারাই বেশি প্রাধান্য পাবে, অন্যদিকে যারা ভুয়া বা অন্যের থেকে কপি করা কনটেন্ট ব্যাবহার করে কাজ করবে তারা খুব বেশি সুবিধা আদায় করতে পারবেনা। ক্রিয়েটিভ আইটি ইন্সটিটিউটেই আমি এসইও ক্লাস করি। এই ইনস্টিটিউটের প্রজেক্ট ম্যানেজার এবং এসইও এক্সপার্ট একরাম স্যার  http://facebook.com/ekramict  আমাদের সবসময় বলে থাকেন যে একটি ওয়েবসাইটের এসইও এর অনেকটাই নির্ভর করে আপনার মানসম্মত আর্টিকেলগুলোর উপর। উনি সবসময় সেই স্ট্র্যাটেজি ফলো করে কাজ করেন এবং সবসময় আমাদেরকে মনে করিয়ে দেন একটি সুন্দর ইউনিক আর্টিকেলের মাধ্যমেই আপনার সাইটের এসইও এর প্রায় অর্ধেক কাজ হয়ে যায়। উনার কাছ থেকেই আমার এসইও এর হাতেখড়ি এবং উনিই প্রথম আমাকে বুঝাতে পেরেছেন আজেবাজে লিংক বিল্ডিং না করে একটি আর্টিকেলের ইউনিক কন্টেন্টগুলোর মাধ্যমেই বেশি ভাল এসইও করা যায় সাথে অনেক ভাল লিংকও পাওয়া যায় এবং সাইটে রেগুলার ভিজিটর পেতে এটি গুরুত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কাজেই মনে রাখতে হবে একটি আর্টিকেলের ক্ষেত্রে মানসম্মত কনটেন্ট এর গুরুত্ত্ব কিন্তু অনেক বেশি। একটি আর্টিকেলের আকর্ষণীয় লেখার মাধ্যমে সম্ভাব্য ভিজিটরদের আপনার সাইটের প্রতি যতটা দুর্বলতা তৈরি করতে পারবেন এবং যত বেশি নিয়মিত ভিজিটর পেতে পারেন অন্য কোনো পদ্ধতি অবলম্বন করে তা পারবেন না, এমনকি পীর-ফকিরের দোয়া-দরুদেও তা সম্ভব না। ভিজিটরদের কাছে আর্টিকেলের মানসম্পন্ন কনটেন্ট এর মাধ্যমে আপনার সাইটের গুরুত্ত্ব অনেকখানি ফুটে উঠে। কাজেই ভাল মানের কনটেন্ট  কোয়ালিটির উপর বেশি জোর দিতে হবে এবং সবসময় খেয়াল রাখতে হবে যেন আপনার সাইটের কনটেন্টগুলো অনেক বেশি ইউনিক হয়। কেননা কেউ যদি আপনার লেখা আর্টিকেল পড়ার পরে বুঝতে পারে এটা অন্য কোনো জায়গা থেকে কপি করা তখন তারা অবশ্যই আপনার সাইটের প্রতি আস্থা রাখতে পারবেনা এবং সাইটে প্রবেশ করার মত আকর্ষণ ফিল করবেনা। আকর্ষণীয় এবং মানসম্মত ইউনিক কনটেন্টগুলোর  কারণেই ইউজাররা আপনার সাইটের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হবে এবং এতে আপনার সাইটে নিয়মিত ভিজিটর পাবার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।
ভাল মানসম্মত কনটেন্ট ব্যাবহারের সুবিধাগুলো দেখুন
  • এটি টার্গেটেড কাস্টমারদের আকর্ষণ তৈরি করতে অনেক বেশি হেল্পফুল হয়
  • আপনার কনটেন্টগুলো নিয়মিত শেয়ার করার মাধ্যমে ভাল ট্রাফিক পেতে পারেন
  • ভাল মানের কনটেন্ট ব্যাবহারের মাধ্যমে সাইটটিকে অনেক বেশি জনপ্রিয় করা যায়
  • অথরিটি বিল্ডিংয়ের জন্য অনেক বেশি সহায়ক হয়
গুগলের এলগরিদম আপডেটগুলোর কারণে আপনার সাইটটিকে কোন অবস্থানে দেখতে চান সেটা অনেকটাই নির্ভর করছে আপনি কোন মানের কনটেন্ট ব্যাবহার করছেন এবং কাজের ক্ষেত্রে কি ধরণের কৌশল অবলম্বন করছেন সেটার উপর। মানসম্মত কনটেন্ট মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি অবশ্যই আপনার সাইটের জন্য ভাল ফলাফল আনতে পারে।

স্যোসিয়াল মিডিয়া সাইটগুলো গুরুত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে


গত কয়েক বছরে অনলাইন মার্কেটিং সেক্টরে স্যোসিয়াল মিডিয়া সাইটগুলো অনেক গুরুত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।  প্রথম দিকে আমরা দেখেছিলাম কিভাবে ফেসবুক এবং টুইটার রীতিমত অনলাইন বিপ্লব সৃষ্টি করেছে। বর্তমানে আমাদের দেশেও স্কুল, কলেজপড়ুয়া ছেলেমেয়েদের থেকে শুরু করে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বয়স্ক লোকেদের কাছেও ফেসবুক সমানভাবে জনপ্রিয়। কিন্তু বিগত কয়েক বছরের মধ্যে  pinterest, Instagram, Google plus সহ আরো অনেক স্যোসিয়াল মিডিয়া সাইটগুলো অনলাইন মার্কেটিংয়ে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে এবং বর্তমান অবস্থার কথা চিন্তা করলে এই ধরণের মিডিয়া সাইটগুলোর চাহিদা আরো বাড়তে পারে। স্যোসিয়াল মিডিয়া সাইটগুলোতে নিয়মিত উপস্থিতির মাধ্যমে আপনার পরিচিতি অনেকের কাছে তুলে ধরতে পারবেন। আপনার উপস্থিতি বা কার্যক্রম বাড়ানোর মাধ্যমে অনেকের কাছে আপনার সাইটের গুরুত্ত্ব বাড়িয়ে তুলতে পারেন সেই সাথে তাদের কাছে নিজের গুরুত্ত্বও অনেকাংশে বাড়ানো যায়। কাজেই স্যোসিয়াল মিডিয়া সাইটগুলোকে গুরুত্ত্বসহকারে  নিন এবং এগুলোতে আপনার কার্যক্রম বাড়িয়ে তুলুন।
বিভিন্ন কোম্পানি এবং এসইও প্রফেশনালিস্টরা নিচের যে প্রশ্নগুলো এড়িয়ে যেতে পারবেননাঃ
  • স্যোসিয়াল মিডিয়াকে আপনি কতটা গুরত্ত্বসহকারে নিচ্ছেন? এগুলোতে আপনি কতটুকু শক্তিশালী সার্কেল, ভাল প্রোফাইল এবং মানসম্পন্ন কনটেন্ট তৈরি করতে পেরেছেন?
  • আপনার সব কনটেন্টগুলো রেগুলার শেয়ার করতে পারছেন কি?
  • স্যোসিয়াল মিডিয়াতে আপনার কোম্পানির জন্য কতটা কার্যকরী ভূমিকা রাখছেন?
  • টার্গেটেড কাস্টমারদের জন্য কতটা কার্যকরী ভূমিকা রাখছেন?
  • সার্চ ইঞ্জিনগুলোর জন্য আপনি বা আপনার কোম্পানি কতটা এক্টিভ ?

কার্যকরী ভূমিকা রাখবে গুগল প্লাস (Google+)

অনলাইন মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে স্যোসিয়াল মিডিয়া সাইটগুলোর কোনো বিকল্প নেই। বর্তমানে বিভিন্ন ধরণের স্যোসিয়াল মিডিয়া সাইটের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে গুগল প্লাস (Google+) । ধারণা করা হচ্ছে অনলাইন মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে স্যোসিয়াল মিডিয়া সাইটগুলোর মধ্যে গুগল প্লাস বেশ জনপ্রিয়তা পাবে এবং অলরেডি এটি ফেসবুকের মত অন্য সব মিডিয়া সাইটগুলোর সাথে যথেষ্ট প্রতিযোগীতা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। আপনার সাইটের কনটেন্টগুলো শেয়ার করার মাধ্যমে সাইটে অনেক বেশি ট্রাফিক পেতে গুগল প্লাস অনেক কার্যকরী ভূমিকা রেখে চলেছে। যেহেতু এতে গুগলের নিঃজস্ব ক্রেডিট রয়েছে তাই গুগলে অথরিটি বিল্ডিং এর ক্ষেত্রে আপনার জন্য এটি যথেষ্ট সহায়ক হবে। তাই গুগল প্লাসকে আপনার সাইটের মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে গুরুত্ত্বসহকারে নিন। এখনো যদি আপনি গুগল প্লাসে একাউন্ট তৈরি না করে থাকেন তাহলে আর দেরী না করে একাউন্ট করে নিন এবং ভাল প্রোফাইল তৈরি করে শক্তিশালী একটি সার্কেল গঠন করুন। আপনার কাজের নমুনা এবং কনটেন্টগুলো নিয়মিত শেয়ার করুন। এখানেও ফেসবুক পেইজ এবং গ্রুপের মত অনেক ভাল কমিউনিটি পাবেন, সেগুলোতে এড থাকুন, রেগুলার পোস্ট দেয়ার চেষ্টা করুন। এভাবে দেখতে দেখতে আপনার ভাল একটি সার্কেল এমনিতেই হয়ে যাবে।

হামিংবার্ড আপডেটের শর্ত অনুযায়ী ওয়েবসাইটের মোবাইল ভার্সন তৈরি করুন


গুগলের এলগরিদম আপডেটগুলোর মধ্যে সর্বশেষ যে আপডেট সেটি হচ্ছে হামিংবার্ড আপডেট। অন্যান্য সব আপডেটগুলোর চাইতে এটিকে বেশ ইতিবাচক একটি পরিবর্তন হিসেবে মনে করা হচ্ছে। গুগল তার সার্চ রেজাল্টকে ইউজারদের কাছে আরো সহজভাবে উপস্থাপন করার জন্যই মূলত এই আপডেট গুলো করছে এবং হামিংবার্ড আপডেটের মাধ্যমে গুগল সেই লক্ষ্যে আরো একধাপ এগিয়ে গেলো।
হামিংবার্ড আপডেটে স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের মত ছোট স্ক্রীনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের বিশেষ সুবিধার কথা চিন্তা করা হয়েছে, কারণ যেখানে বর্তমানে প্রায় অর্ধেকের বেশি আমেরিকানরা স্মার্টফোন, এবং প্রায় এক তৃতীয়াংশ লোকেরা ট্যাবলেটের মাধ্যমে ইন্টারনেট ইউজ করছে। এমনকি শুধু আমেরিকানরা না, এই ধরণের স্মার্টফোন এবং ট্যাবের ব্যবহার এখন গোটা বিশ্বেই এক প্রকার বিপ্লব সৃষ্টি করে চলেছে।
কাজেই আপনার ওয়েবসাইটের এসইও করতে হলে মোবাইল পারফরম্যান্সের ব্যাপারটিকেও মাথায় রাখতে হবে। অর্থাৎ আপনার সাইটটিকে এমনভাবে ডিজাইন দিতে হবে যাতে একই সাথে মোবাইল বা ট্যাবলেট এর মত ছোট স্ক্রীন এবং কম্পিউটারের বড় মনিটরেরও উপযোগী হয়। আপনার সাইটটিকে যদি হামিংবার্ড আপডেট সহ অন্যান্য সব আপডেটগুলোর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং ২০১৪ সালের এসইও এর জন্য পারফেক্ট একটা সাইট হিসেবে দেখতে চান, তাহলে আর দেরী করার কোনো সুযোগ নেই। মোবাইল অপটিমাইজেশনের বিষয়টিকেও পূর্ণ অগ্রাধিকার দেয়ার মাধ্যমেই আপনার সাইটটিকে অনেক বেশি  এসইও বান্ধব করে তৈরি করে নিন।

লং কনটেন্ট এবং সর্ট কনটেন্ট

কোন ধরণের কনটেন্ট ব্যবহার করা জরুরী? লং কনটেন্ট নাকি সর্ট কনটেন্ট? সেটি নির্ভর করে কে কনটেন্টটি তৈরি করছে,কি বিষয়ের উপর কনটেন্টটি লেখা হচ্ছে, কাদেরকে টার্গেট করে লেখা হচ্ছে বা কনটেন্টটির পাঠক কারা হবে এবং সবশেষে কনটেন্টটি যিনি লিখছেন সবকিছু বিবেচনা করে তিনি কোন ধরণের কনটেন্ট লিখতে চাচ্ছেন তার উপর।
উপরের বিষয়টিকে চিন্তা করলে অর্থাৎ লং কনটেন্ট বা সর্ট কনটেন্ট এর কথা বিবেচনা করলে আপনার সাইটটিকে যদি র‍্যাংকিংয়ে রাখতে চান তাহলে কোন ধরণের কনটেন্ট আপনি ইউজ করবেন? উত্তরটি হতে পারে অথবা/এবং/উভয়। অর্থাৎ আপনি কোন বিষয়ের উপর লিখছেন,  আপনার টার্গেটেড পাঠক কারা হবে ইত্যাদি বিষয় গুলোকে মাথায় রেখে লং বা সর্ট যে কোন ধরণের মানসম্মত কনটেন্ট আপনি তৈরি করতে পারবেন। তবে কনটেন্ট এর ব্যাপারে লেখার শুরুতে যেটির উপর বেশি জোর দিতে বলেছি এবং জোর দেয়া অনেক জরুরী সেটা হচ্ছে আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে আপনার কনটেন্টটি যেন ইউনিক হয় এবং পাঠকদের কাছে অনেক বেশি আকর্ষণীয় হয়।

মানসম্মত গেস্ট ব্লগিং সবসময় অন্যতম কার্যকরী একটি কৌশল


সাইটে ভাল ট্রাফিক পেতে, ভাল মানের লিংকবিল্ডিং করতে হলে অর্থাৎ প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর পেতে মানসম্মত গেস্ট ব্লগিংকে সবসময় কার্যকরী একটি কৌশল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। গেস্ট ব্লগিং এ সবসময় মানসম্মত ইউনিক আর্টিকেল লেখাটা অনেক জরুরি। বলা হয় মানসম্মত ইউনিক আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে আপনার সাইটের এসইও এর প্রায় অর্ধেক কাজ সম্পন্ন হয়ে যায়। গেস্ট ব্লগিং এর মাধ্যমে  ভালভাবে নিজের কোম্পানির ব্র্যান্ডিং করা যায় আবার সেই সাথে নিজেরও ফ্রি ব্র্যান্ডিং হয়ে যায়, অর্থাৎ আপনার লেখনীর মাধ্যমেই অনেকের কাছে নিজের গুরুত্ত্বও তুলে ধরতে পারবেন। এটিকে বলা যায় অথরিটি বিল্ডিং, যা গুগলের পেঙ্গুইন আপডেটে অনেক গুরুত্ত্বপূর্ণ টপিক হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। গুগলের সাম্প্রতিক এলগরিদম আপডেটের কারণে গেস্ট ব্লগিং এর  গুরুত্ত্ব কোনো অংশে কমেনি বরং কিছুটা বেড়েছে। গেস্ট ব্লগিং এ ভাল মানের কনটেন্ট বা আকর্ষণীয় লেখার মাধ্যমে ইউজারদের আপনার সাইটের প্রতি অনেক বেশি আকৃষ্ট করা যায় যার কারণে সাইটে প্রচুর পরিমাণে নিয়মিত ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এই বছরটা ছিল এসইও এর জন্য আসলেই একটি বিস্ময়কর বছর। এই বছরে গুগলের এলগরিদম আপডেটগুলোর কারণে এসইও এর ভবিষ্যত অনেকটাই নির্ধারিত হয়ে গেছে এবং এসইও প্রোফেশানটি যে এই আপডেটগুলোর উপর ভিত্তি করেই হবে সেই ধারণাও স্পষ্টভাবে পাওয়া গেছে। কাজেই গুগলের এই আপডেটগুলোর সাথে সামঞ্জস্য রেখে সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে কাজ করার চেষ্টা করুন এবং একজন সফল এসইও এক্সপার্ট হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করুন।
এসইও সম্পর্কে অনেক গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য পেতে এবং সমস্যা  সমাধানের জন্য এই ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করতে পারেন

pochonder Web Page Pdf formate Songroho korun sohojei(Video Tutorial)

আসসালামু আলাইকুম
 কেমন আছেন সবাই! আশা করি ভালো আছেন! 
এটা আমার প্রথম টিউন । আপনাদের জানা থাকতে পারে । আমি জাস্ট শেয়ার করলাম । মূল টিউনে আসি. . .
প্রথমেই যে add-ons এর কথা বলব এটা হল Printfriendly . এটি দিয়ে  আপনি যেকোন ওয়েব পেজ পিডিফ করতে পারবেন এবং সংগ্রহ করতে পারবেন ।
এ্যাড-অন্সটি পেতে হলে  এখানে ক্লিক করুন
এবার Add to Firefox ক্লিক করে এ্যাড-অন্সটি ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন।
ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখতে ক্লিক করুন ।
বিস্তারিত লিখতে না পারার জন্য দূঃখিত ।

Facebook Use kore Niye nin digree

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiXrtbo4_1ppz3AwKoZtFxmtImvHpdAOd-oF-xe3gChFk0N8_B8y8a1Q6_EAOGupnqbePWZdvGTObJpatzIs4ba2ydkz1VyqwTy0QbVdfa8lqlwqQkg77faxnGus43c0SIxk8HNYru4E0Y/s1600/doctorate-degree-online.jpgঅবাক হচ্ছেন? হেডলাইন দেখে অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন যারা ফেসবুকে অযথাই ঘন্টার পর ঘন্টা নস্ট করছে তারাই হবে ডিগ্রীধারী মহা শিক্ষিত? শুধু ফেসবুক নয়, ফেসবুকের পাশাপাশি টুইটার, ইনস্টাগ্রামের মতো সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটেরও উপরেও ডিগ্রী নিতে পারবে যে কেঊ! এরপর চাইলে নিতে পারে পিইচডি-ও। আর কি তাহলে তৈরি হয়ে নিন ডক্টরেট অফ ফেসবুক হতে।


https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgukWNDile6uIcetKFKP0ByesoSrktFzvhyphenhyphentK86c6zxYkvM_i1-aU0NGxazyjrZEh0g1ts_bG_p9CFziD0E4pC5mNDXFv4ctwgdVYXP6LCbAyYrbBXPKM9LAVMLuRvt5Cnmpl2HEF3qkEY/s1600/disc_education.jpg



ফেসবুক ব্যবহার করে নিয়ে নিন ডিগ্রী এবং পরবর্তিতে থাকছে পিএইচডি এর সুবিধা! এবার ফেসবুকের উপড় পড়াশুনা করে আপনিও হতে পারেন একজন সম্মানিত ডিগ্রীধারী!

যদি আপনিও এই ডিগ্রী অর্জন করতে চান তবে আজই ভর্তি হয়ে যান `লার্নিং ফেসবুক অ্যান্ড সোশ্যাল ওয়ার্ল্ড` । `লার্নিং ফেসবুক অ্যান্ড সোশ্যাল ওয়ার্ল্ড` হচ্ছে ডেনমার্কে সদ্য চালু হওয়া একটি স্কুল বা ইস্টিটিউট! এক বছর মাথার ঘাম পায়ে ফেলে পাশ করতে পারলে তবে মিলবে ডিগ্রি এবং এই ডিগ্রির নাম `বিএফ`-ব্যাচেলার অফ ফেসবুক। তবে শুধু ফেসবুক নয়, ফেসবুকের পাশাপাশি টুইটার, ইনস্টাগ্রামের মতো সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটেরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শেখানো হবে এই স্কুলে।
ডেনমার্ক শহরের `লার্নিং ফেসবুক অ্যান্ড সোশ্যাল ওয়ার্ল্ড` এর মালিক জানালেন, `গোটা বিশ্বে যেভাবে ফেসবুক ছড়িয়ে পড়ছে, তাতে এখন আপনাকে ফেসবুকে থাকতেই হবে। ফেসবুক এখন শুধু বন্ধু -বান্ধব-আত্মীয়দের সঙ্গে য়োগাযোগ রাখার মাধ্যমই নয়, গোটা বিশ্বের জানলাও । কিন্তু অনেকেই আছেন যারা সেভাবে ফেসবুকটা বুঝতে পারেন না। তা ছাড়া এমন অনেক কিছু জিনিস আছে যা ঠিক মতো জানা থাকলে ফেসবুক ব্যবহার করলে আপনি নিজেকে আরও জনপ্রিয় করতে পারবেন, আপনার গুণ, আপনার প্রোডাক্টের গুণ আরও ভালোভাবে তুলে ধরতে পারবেন। তাই এরকম একটা স্কুল খোলার কথা ভাবলাম। `
আবার এই স্কুলের সময়টা অফিস টাইমের পর রাখা হয়েছে যাতে এতে সকলেই অংশগ্রহন করতে পারেন। এই স্কুলে ভর্তি হয়েছেন আট থেকে আশি-র ফেসবুক ভক্তরা। চাইলে যে কেউই নিতে পারে পিইচডি-ও। তাহলে আর কি তৈরি হয়ে নিন ডক্টরেট অফ ফেসবুক হতে।
পার্সনাল সাইটঃ menafa.tk । Muhammad Mehedi Menafa
ফেসবুক এ আমিঃ fb.com/mehedidamenafa । Mehedi Menafa
ব্লগস্পট সাইটঃ mehed3.blogspot.com । Mehedi Menafa's Blog